লিখুন
ফলো

বাংলাদেশে ভাস্কর্য সংস্কৃতি কিভাবে এলো?

প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকেই বাংলায় মূর্তি বা ভাস্কর্যের সংস্কৃতি চলে আসছে। কারণ বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন ধর্মগুলো হলো হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন ইত্যাদি। এই ধর্মগুলোর অনুসারীরা মূর্তির উপাসনা করত। যার কারণে মূর্তি নির্মাণের সংস্কৃতিটা এদেশের প্রাচীন ইতিহাসের সাথে জড়িত। কিন্তু এই চিত্র পাল্টে যেতে থাকে ১২ শতকের পর থেকে।

১২০৪ সালে বখতিয়ার খলজির বাংলা বিজয়ের মধ্যদিয়ে সর্বপ্রথম বাংলায় রাজনৈতিকভাবে ইসলাম প্রবেশ করে। দলে দলে মানুষ ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে থাকে। ফলে ভাটা পরে অত্রাঞ্চলে সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের মূর্তি নির্মাণ শিল্পে। বখতিয়ার খলজির বাংলা বিজয়ের কয়েক শতকের মধ্যে অত্রাঞ্চলের প্রায় সিংহভাগ মানুষ ইসলাম ধর্মের অনুসারী হয়ে ওঠে। যেহেতু ইসলাম ধর্মে মূর্তি বা ভাস্কর্য সম্পূর্ণরূপে হারাম, তাই অত্রাঞ্চলে মূর্তিকে একপ্রকার ঘৃণার চোখেই দেখা হয়ে থাকে।

ভাস্কর্য নির্মাণে সবচেয়ে বড় ভাটা পড়ে পাকিস্তান শাসনামলে।

রাষ্টীয় কাজে মূর্তি নির্মাণকে প্রায় নিষিদ্ধই করে দেওয়া হয়। এ ধারা অব্যাহত থাকে সদ্যস্বাধীন হওয়া বাংলাদেশেও। বাংলাদেশের বঙ্গবন্ধু সরকারের আমলেও তেমন একটা ভাস্কর্য নির্মাণের রীতি ছিল না। এমনকি আমাদের স্বাধীনতা স্মারক জাতীয় স্মৃতিসৌধও কিন্তু কোনো মূর্তি নয়। সেখানে মুক্তি সংগ্রামের সাতটি আন্দোলনকে স্মরণ করে সাতটি কনক্রিটের ফলক নির্মাণ করা হয়েছে। সেখানে কোনো মূর্তি নির্মাণ করা হয়নি। কিন্তু কেন?

ভাস্কর্য
সাতটি স্তম্ভ দ্বারা নির্মিত স্মৃতিসৌধ; image: daily inqilab
কারণ একটাই, আর তা হলো একটি রাষ্ট্র যদি ধর্মনিরপেক্ষও হয় তবুও সেদেশের সিংহভাগ জনগণের বিশ্বাসের প্রতি সম্মান জানানো অতিব জরুরি। একটি গণতান্ত্রিক সরকার কখনই রাষ্ট্রের অধিকাংশ মানুষের মতের বিরুদ্ধে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। তাৎকালীন বঙ্গবন্ধু সরকার ঠিক সেই কনসেপ্ট মাথায় রেখেই মূর্তির পরিবর্তে সাতটি ফলক নির্মাণের অনুমোদন করেছিল।

খোদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে ঢাকা শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে নবীনগরে এই স্মৃতিসৌধের শিলাবিন্যাস করেন। বঙ্গবন্ধু কিন্তু সেদিন দেশের সিংহভাগ জনগোষ্ঠীর ধর্মমতের বিরুদ্ধে গিয়ে মূর্তি নির্মাণের অনুমতি দেননি।

আবার ঠিক একইভাবে নির্মিত হয়েছে শহীদ মিনার। সেখানেও কোনো মূর্তি নেই। স্নেহময়ী আনত মস্তক মায়ের প্রতীক হিসেবে মধ্যস্থলে সুউচ্চ কাঠামো নির্মিত হয়েছে এবং দুই পাশে সন্তানের প্রতীক স্বরূপ হ্রস্বতর দুটি করে কাঠামো রয়েছে। সেখানেও মূর্তির পরিবর্তে প্রতিকী কনক্রিট কাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে।

তবে সময়ের সাথে সাথে সংস্কৃতির অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। পরবর্তী বাংলাদেশে নির্মিত হয়েছে অসংখ্য ভাস্কর্য বা মূর্তি। যেমন সাবাস বাংলাদেশ, অপরাজেয় বাংলাদেশ, অদম্য বাংলাদেশ, চেতনা ‘৭১’ ইত্যাদি। আজকে আমরা বাংলাদেশের মূর্তি সংস্কৃতির গোঁড়া থেকে জানা চেষ্টা করব।

image: Prothom Alo

ভাস্কর্য শিল্প বাংলাদেশের সংস্কৃতিরএকটি অবিচ্ছেদ্য অংশ বললেও ভূল হবে না। বাংলাদেশে খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতকের ভাস্কর্যও আবিষ্কৃত হয়েছে যা থেকে বোঝা যায় সুদূর অতীতকাল থেকে এখানে ভাস্কর্যশিল্পের বিকাশ ঘটেছিল। প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকেই মূর্তি ও ভাস্কর্য বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতির গৌরব বহন করে চলেছে।

প্রাচীন বাংলার ঐতিহাসিক পরিচয় উদঘাটনে এখানকার মূর্তি ও শিল্পকর্ম একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। যদিও প্রায় ২৫০০ বছর পূর্বে এখানে মূর্তিশিল্পের উদ্ভব ঘটে। তবুও গুপ্ত যুগ, পাল যুগ এবং সেন শাসনামলে মূর্তি নির্মাণকলা সবচেয়ে বেশি উৎকর্ষ পেয়েছিল।

গুপ্ত যুগের মূর্তি

গুপ্ত শাসকগণ মূলত বৈষ্ণবধর্মের অনুসারী ছিলেন। গুপ্ত যুগের বেশিরভাগ মূর্তিতেই বিষ্ণু বা বিষ্ণুর কোন অবতারকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। রাজশাহীর মাচমৈল বাগমারার ধূসর বেলেপাথরের বিষ্ণুমূর্তিটি সম্ভবত এ যুগের প্রাপ্ত মূর্তিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীনতম। দেবমূর্তিটি ভাঙা অবস্থায় পাওয়া গেছে, যেখানে দেবতার সম্মুখভাগ দণ্ডায়মান অবস্থায় দেখা যায়। যদিও এর ভঙ্গি এবং মূর্তিতাত্ত্বিক লক্ষণ গুপ্ত যুগের সঙ্গে সম্পূর্ণ একরূপ নয়। তবে এর সূক্ষ্ম কারুকাজের স্বল্পতা দেখে এটি কুষাণ যুগ ও গুপ্ত যুগের সন্ধিক্ষণের বলে মনে হয়। গুপ্তযুগের অধিকাংশ ভাস্কর্যই ধর্মীয় মূর্তি যেগুলো মধ্যভারতীয় পুরোহিতদের বর্ণনার মত করে নির্মিত।
image: wikimedia
পাল যুগের মূর্তি

খ্রিষ্টাব্দ অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতক পর্যন্ত চার’শ বছরের দীর্ঘ পাল শাসনামলে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মূর্তিশিল্পের কেন্দ্র গড়ে উঠেছিল। এসব কেন্দ্রে নির্মিত হওয়া ভাস্কর্যগুলো বৈচিত্র্যে ও সংখ্যায় প্রচুর। পাল আমলের প্রায় সহস্রাধিক ভাস্কর্য পাওয়া গেছে যা দেশের বিভিন্ন জাদুঘরে সংরক্ষিত করা হয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি ইউরোপ আমেরিকার জাদুঘরেও ঠাঁই করে নিয়েছে। সোমপুর মহাবিহার খনন করে পাল যুগের প্রচুর ভাস্কর্য উদ্ধার করা হয়। পাল ভাস্কর্যগুলোয় গুপ্তযুগের শেষভাগের প্রভাব থাকলেও পরবর্তীকালে এটি অনেকটাই পরিবর্তিত হয়ে যায়।

সেন যুগের মূর্তি

সেনরা বাংলা শাসন করেছে ১০৯৭ সাল থেকে ১২২৩ সাল পর্যন্ত। শৈল্পিক নান্দনিকতাযুক্ত প্রচুর হিন্দু দেব ও দেবীর মূর্তি নির্মাণ করা হয়। শৈল্পিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করলে এগার শতক পর্যন্ত সেন যুগের মূর্তিগুলোয় পাল যুগের অস্পষ্ট ছাপ রয়েছে। পাল যুগের শেষদিকে প্রচলিত কৃশ গঠনের দেবপ্রতিকৃতি সেন যুগেও বহাল থাকে তবে গুণগত মান অনেকটা বিচ্যুত হয়ে পড়ে।
ভাস্কর্য
image: wikimedia
উপকরণ সমূহ

বাংলাদেশে প্রাপ্ত ভাস্কর্যসমূহ মূলত টেরাকোটা, ব্রোঞ্জ ও কষ্টিপাথর বা পাথর দ্বারা নির্মিত। সবচেয়ে পুরনো যে ভাস্কর্য পাওয়া গেছে তা একটি টেরাকোটা এবং এর সময় খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতক। ৭ম শতক থেকে ভাস্কর্য নির্মাণে ব্রোঞ্জ এর ব্যবহার শুরু হয়। পাথর, বিশেষত কষ্টিপাথরের ব্যবহারও তখন থেকেই শুরু হয়।

টেরাকোটা

বাংলায় টেরাকোটার ব্যবহার শুরু হয় মৌর্য্য যুগ(খ্রিস্টপূর্ব ৩২৪-১৮৭) থেকে। ধারণা করা হয় প্রাক-মৌর্য্য যুগে মাতৃকা দেবীগণের মূর্তি প্রধান ছিল। মৌর্য্য যুগের ভাস্কর্যের শিল্পরূপ ও নান্দনিকতা দেখে মনে হয় সেসময় ভাস্কর্যের একটি দীর্ঘ ঐতিহ্য বিদ্যমান ছিল। খ্রিস্টপূর্ব ২য় থেকে ১ম শতকের দিকে ভাস্কর্যগুলো আরও অভিজাত, পরিশোধিত ও সুদৃশ্য আকারের হয়ে ওঠে।

ব্রোঞ্জ

খ্রিস্টীয় ৭ম শতকে চট্টগ্রাম অঞ্চলে ভাস্কর্য নির্মাণে ব্রোঞ্জ এর ব্যবহার শুরু হয়। এ অঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মের প্রাধান্য থাকায় অধিকাংশ মূর্তিই গৌতম বুদ্ধের প্রতিকৃতি। অবশ্য পরবর্তীকালে হিন্দু দেবদেবীর মূর্তিতেও ব্রোঞ্জ ব্যবহৃত হয়।

পাথর

খ্রিস্টীয় প্রথম তিন শতকের বাংলাদেশে প্রাপ্ত মূর্তির সংখ্যা খুব কম। এসব মূর্তির ক্ষেত্রে উত্তর ভারতীয় প্রভাব দেখা যায়। এসব মূর্তিশিল্পের কেন্দ্র ছিল মথুরা, এখানে হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈন এ তিনটি প্রধান ধর্মের উপাস্য দেবতার মূর্তি তৈরি করা হত। পরবর্তীকালে পাথর দিয়ে প্রচুর মূর্তি নির্মিত হয়েছিল।
ভাস্কর্য
image: wikipedia
ধর্মীয় গুরুত্ব

বাংলাদেশে পাওয়া প্রাচীন ও মধ্যযুগের ভাস্কর্যগুলোকে মূলত দুটি ভাগে ভাগ করা যায়- হিন্দুদের উপাস্য সত্তা এবং বৌদ্ধদের উপাস্য সত্তা(বিশেষত গৌতম বুদ্ধ)। এছাড়া দুই-একটি জৈনমূর্তি দেখা যায়, যা সংখ্যায় খুব কম।

হিন্দু মূর্তি

ধারণা করা হয় গুপ্ত শাসনামল থেকে এদেশে হিন্দু ধর্মীয় মূর্তি নির্মাণ আরম্ভ হয়েছিল। অধিকাংশ মূর্তিতে হিন্দু দেবতা বিষ্ণুর প্রতিকৃতি দেখা যায়। অন্যান্য উপাস্য সত্তার মধ্যে শিব, দুর্গা, ব্রহ্মা, গণেশ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। মহাস্থানগড় জাদুঘরে সংরক্ষিত বগুড়া থেকে পাওয়া মহিষমর্দিনী মূর্তিটি কেবল বাংলা নয়, বরং সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাচীন নিদর্শন।

বৌদ্ধ মূর্তি

বৌদ্ধ ধর্মীয় ভাস্কর্যসমূহের মধ্যে গৌতম বুদ্ধ প্রধান। মনে করা হয় বাংলাদেশের প্রাচীনতম বৌদ্ধমূর্তিসমূহ পুণ্ড্রবর্ধন নগরের মূর্তি ছিল। এসকল মূর্তি ও ভাস্কর্য বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক এলাকা বিশেষত রাজশাহী ও রংপুর এলাকা হতে সংগৃহীত হয়।

জৈন মূর্তি

প্রাচীন বাংলা জৈনমূর্তির মধ্যে দুটি উল্লেখযোগ্য। একটি কুমিল্লার ময়নামতি ঢিবি নং ২ থেকে এবং অন্যটি পাহাড়পুর বিহারের ১১০ নং ভিক্ষুকোঠার সামনের বারান্দা থেকে আবিষ্কৃত হয়।
image: dhaka tribune
image: dhaka tribunes
প্রাচীন বাংলা ভাস্কর্যশিল্পের সমাপ্তি ও গুরুত্ব

১৩ শতকের প্রথমদিকে বাংলায় মুসলিম শাসকগণ বিজয়ী হয়ে এদেশে মুসলিম শাসনের সূচনা করেন। ধীরে ধীরে এ অঞ্চলে মুসলমানদের সংখ্যাবৃদ্ধি হয় এবং হিন্দু-বৌদ্ধ-জৈন ধর্মানুসারীর সংখ্যা কমে আসে। মূর্তি নির্মাণে পূর্বেকার রাজাদের মত পৃষ্ঠপোষকতা না থাকায় ধীরে ধীরে বাংলায় পাল-সেন যুগের ঐতিহ্যবাহী ভাস্কর্যশৈলী স্তিমিত হয়ে পড়ে। তবে বৌদ্ধ ধর্ম বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে এই ভাস্কর্যরীতি উত্তরে নেপাল ও তিব্বত; পূর্বে মায়ানমার ও থাইল্যান্ড, দক্ষিণে শ্রীলঙ্কা ও ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশে বিস্তৃত হয়।

আধুনিক ভাস্কর্য

১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের পর গঠিত স্বাধীন রাষ্ট্রের ভাস্কর্যগুলোকে আমরা আধুনিক ভাস্কর্য বলতে পারি। প্রাচীন ও মধ্যযুগের অধিকাংশ ভাস্কর্য ছিল ধর্মনির্ভর বা দৈব সত্তার প্রতিকৃতি, আধুনিক যুগে ভাস্কর্য ধর্মীয় গণ্ডি ছেড়ে প্রতীকী অর্থপূর্ণ ও নান্দনিকতার বাহন হয়েছে। বিশেষ করে জাতীয় পর্যায়ে স্মরণীয় ও সম্মানীয় বিষয়কে ভিত্তি করে মূর্তি ও ভাস্কর্য নির্মাণের নতুন রীতি চালু হয়েছে। এই সংস্কৃতি এখন আর নির্দিষ্ট কোনো ধর্মের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই।

লীগ অব নেশনস: এক ব্যর্থ সংগঠনের আদ্যোপান্ত পড়তে ক্লিক করুন


This is a Bengali article. It is about the history of sculptural culture in Bangladesh.
All the reference are hyperlinked within an article
Featured Image: Prothom Alo English
Total
0
Shares
Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Article

লীগ অব নেশনস: এক ব্যর্থ সংগঠনের আদ্যোপান্ত

Next Article

আন্দেজ পর্বতমালায় নিখোঁজ এক বিমানের অমীমাংসিত রহস্য

Related Posts

মেজর জলিল: অভিমানী এক সেক্টর কমান্ডারের সংগ্রামী জিবন

মানুষের অন্তরের অন্তঃস্থলে রয়েছে সত্য এবং মুক্তি অনুসন্ধানের আজন্ম পিপাসা। আমি সেই পিপাসায় কাতর হয়েই জাসদ থেকে সরে…

অপারেশন সূর্য দীঘল বাড়ী: কল্পনাকেও হার মানায় যে কমান্ডো অভিযান

সিলেটের টুলটিকর ইউনিয়নের প্রত্যেকটি বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছে র‌্যাব। র‌্যাবের বিপুল পরিমাণ সদস্য সংখ্যা এবং গাড়িবহর বলে দিচ্ছে এই…

নেটফ্লিক্সের বিবর্তন : একটি ডিভিডি রেন্টাল কোম্পানি যেভাবে পরিণত হলো বিশ্বের জনপ্রিয়তম স্ট্রীমিং প্লাটফর্মে [পর্ব : ২]

পূর্বের অংশের পর থেকে ২০১৩ : ২০০৭ থেকে ২০১২ সাল ছিলো নেটফ্লিক্সের জন্য ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময়। ২০১৩ সাল থেকেই…
আরও পড়ুন

কিভাবে এলো আজকের সাবমেরিন?

সূচিপত্র Hide সাবমেরিনের ইতিহাস মিলিটারি নিউক্লিয়ার সাবমেরিন বামন সাবমেরিন ব্যক্তিগত সাবমেরিন গভীর সমুদ্র অপারেশনে সাবমেরিন সাবমেরিন এর নিউক্লিয়ার রিয়েক্টর এর কার্যপদ্ধতি সাবমেরিনের যুগে বাংলাদেশ…

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন

Total
0
Share