লিখুন
ফলো

মঙ্গোল সাম্রাজ্য থেকে মঙ্গোলিয়া: চেঙ্গিস খানের আদি ভূমি

 

চেঙ্গিস খানের নাম শোনেননি পৃথিবীতে এমন লোক খুঁজে পাওয়া দায়। চেঙ্গিস খান ছিলেন এক ভয়ঙ্কর যোদ্ধা, যিনি ঘোড়ায় চড়ে বিশ্ব জয় করেছিলেন। মঙ্গোলীয় সাম্রাজ্যের এই প্রতিষ্ঠাতার ইতিহাস অপহরণ, রক্তপাত, নৃশংসতা ও প্রতিশোধে পরিপূর্ণ। ৪ কোটি নিরাপরাধ মানুষের মৃত্যু, ধ্বংস, হত্যা, চাতুর্য, ক্ষমতা, লিপ্সা এবং রণকুশলতার এক অভূতপূর্ব মিশেলে গড়া চেঙ্গিস খানের জীবন কাহিনী যেন একটি জীবন্ত সিনেমা। তার ঘটনা বহুল জীবনের রোমাঞ্চকর উত্থান পতন এবং অচিন্তনীয় ধ্বংসলীলা সম্পর্কে না জানলে ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হয়ত আপনার অজানাই থেকে যাবে।

মঙ্গল বাহিনীর ধ্বংসযজ্ঞের চিত্র; image: history.com

মাত্র ছ’ বছর বয়সেই তিনি তার নিজ গোত্রের সাথে শিকার অভিযানে বের হন। তার নয় বছর বয়সে বাবাকে হত্যা করা হয় বিষ প্রয়োগে এবং পুরো পরিবারকে করা হয় ঘরছাড়া। বাবা মারা যাওয়ার পর যদিও তিনি চেয়েছিলেন বাবার স্থলাভিষিক্ত হিসেবে গোত্রপতির পদধারণ করতে। ভারতবর্ষে জুড়ে ছড়িয়ে পড়া খান উপাধিও এসেছে ‘চেঙ্গিস খান’ থেকে। ইতিহাসের নৃশংস, একরোখা এবং নির্দয় এই শাসকের উত্থান আজকের মঙ্গলিয়ান স্তেপ থেকেই।

আজকের দিনে মঙ্গোলিয়া পৃথিবীর সবচেয়ে অপরিচিত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। অথচ এক সময় এই মঙ্গোলিয়াই ছিল মঙ্গোল সাম্রাজ্যের মাতৃভূমি। মঙ্গোল জাতির বিজয় অভিযান শুরু হয় চেঙ্গিস খানের আমলেই। তিনি চীনা সাম্রাজ্যসমুহ, খওয়ারিজমার শাহ, পশ্চিম এশিয়ার তুর্কি গোত্রসমূহের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন ও জয়লাভ করেন। তার বিজয়াভিযান ইউরোপ পর্যন্ত পৌঁছেছিল। ১২২৭ সালে মৃত্যুর আগপর্যন্ত ২১ বছরে তিনি ইউরোপ ও এশিয়ার বিস্তীর্ণ অংশে ধ্বংসযজ্ঞ চালান ও নিজের জাতিকে সমৃদ্ধ করেন।

মঙ্গোলিয়ায় চেঙ্গিস খানের ভাস্কর্য; image: Getty image

‘খান’ উপাধি দেখে অনেকেই ভেবে বসেন চেঙ্গিস খান হয়তো মুসলমান ছিল। এই ধারণাটি একেবারেই ভুল। চেঙ্গিস খান বিশ্বাসী ছিলেন তেংরিবাদে। চেঙ্গিস খানের দ্বারা মুসলিম সাম্রাজের যে ক্ষতি হয়েছে পৃথিবীর ইতিহাসে কোন সভ্যতা, কোন সেনাপতি কিংবা কোন যুদ্ধে এত ক্ষতি হয়নি। ইসলামের স্বর্ণযুগে গড়ে ওঠা মুসলিম সাম্রাজ্যকে ভেঙেচুড়ে খান খান করে দেন চেঙ্গিস খান। বাগদাদ শহরে ২ কোটি মুসলমানের লাশ ফেলেছিলেন মঙ্গোলরা, যা পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে জঘন্য গণহত্যা ও নির্মমতা হিসেবে স্বীকৃত। তবে চেঙ্গিস খানের নাতি বারকি খান ইসলাম গ্রহণের মাধ্যমে ‘খান’ উপাধিটি মুসলমানদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।

চেঙ্গিস খানের মৃত্যুর পরও তাদের বিজয় অভিযান থেমে থাকেনি। তার উত্তরাধিকারিরা কোরিয়া থেকে পোল্যান্ড পর্যন্ত ভূভাগ নিজেদের আয়ত্তে নিয়ে আসেন। তবে ১২৬০ এর দশক থেকেই তাদের ভাঙ্গন শুরু হয় এবং ১২৯০ সালের মধ্যে এই বিশাল সাম্রাজ্য ৪ ভাগে বিভক্ত হয়ে পরে।

পৃথিবীর ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সভ্যতার তীর্থভূমি মঙ্গোলিয়ার বর্তমান অবস্থা কি? বিস্তীর্ণ ভূখণ্ডের এই দেশটি একসময় বিশ্বের নেতৃত্ব দিলেও আজ কেন আড়ালে চলে গেছে? আজকে আমরা সভ্যতার দেশ মঙ্গোলিয়া সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব।

 

Image source. Getty Image

চেঙ্গিস খানের মৃত্যুর পর তার সাম্রাজ্য ভাগ হয়ে যেতে থাকে। একের পর এক পার্শ্ববর্তী সাম্রাজ্যগুলোর আক্রমণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে মঙ্গোল সাম্রাজ্য। চেঙ্গিস খান যেমন ঝড়ের মতো উদয় হয়েছিলেন ঠিক তেমনি কিছুদিনের মধ্যেই হাওয়ায় মিলিয়ে যেতে থাকেন। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই তার সাম্রাজ্য ভেঙে খান খান হয়ে হয়। প্রতিষ্ঠা পায় মিং রাজবংশ। যারা সমগ্র চীন, মঙ্গলিয়া এবং কাজাকিস্তানের কিছু অংশ জুড়ে রাজ্য ঘোষণা করে। ১৩৬৮ সাল থেকে ১৬৪৪ সাল পর্যন্ত মঙ্গোলিয়া মিং রাজবংশের অধীনে ছিল।

১৬৪৪ সালে মিং রাজবংশ ভেঙে ইতিহাসের পাতায় উত্থান ঘটে চিং রাজবংশের। তখন মঙ্গোলিয়া চলে যায় চিং রাজবংশের অধীনে। কয়েকশো বছর চিং রাজবংশের অধীনে থাকার পর ২৯শে ডিসেম্বর, ১৯১১ সালে স্বাধীনতা ঘোষণা করে মঙ্গোলিয়া। কিছুকাল আধা স্বায়ত্তশাসিত অবস্থায় পরিচালিত হয় মঙ্গোলিয়া। এরপর হাজার ১৯২৪ সালে ‘মঙ্গোলিয়া প্রজাতন্ত্র’ ঘোষণার মাধ্যমে পৃথিবীর বুকে পূর্ণ স্বাধীন দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে তারা।

বর্তমানে মঙ্গোলিয়ার আয়তন ১৫,৬৪,১১৫ বর্গ কিলোমিটার। এই বিস্তীর্ণ এরিয়ার অধিকাংশ অঞ্চলই স্তেপ অর্থাৎ পশুপালনের তৃণভূমি। অধিকাংশ মানুষের পেশায় যাযাবর। বিস্তীর্ণ খোলা প্রান্তরে পশু চরানোই তাদের একমাত্র জিবিকা উপার্জনের মাধ্যম। একসময়ের হিংস্র ও নির্দয় চেঙ্গিস খানের উত্তরসূরিরা বর্তমানে অনেকটাই শান্তিপ্রিয়। যদিও পূর্বের বীরত্ব এবং শৌর্যবীর্য নিয়ে তারা গর্ব করতে পছন্দ করে।

মঙ্গোলিয়া ১৯৬১ সালে জাতিসংঘে যোগ দেয়। সেই সময়, সোভিয়েত ও চীনাদের মধ্যে সম্পর্ক ছিল সাপে নেউলে। মাঝখানে মঙ্গোলিয়া নিরপেক্ষ থাকার চেষ্টা করেছিল। এর কিছুকাল পরে, ১৯৬৬ সালের দিকে সোভিয়েত ইউনিয়ন চীনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য বিপুল সংখ্যক স্থল সেনা মঙ্গোলিয়ায় প্রেরণ করে। মঙ্গোলিয়া ১৯৮৩ সালে তার জাতিগত চীনা নাগরিকদের বহিষ্কার করা শুরু করে।

প্রকৃতপক্ষে, ১৯২১ সাল থেকে ১৯৮০-এর দশক অবধি মঙ্গোলিয়ায় একদলীয় শাসন ব্যাবস্থা কার্যকর ছিল এবং দেশটি সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে একটি সু সম্পর্ক বজায় রেখে চলছিল। এর ফলশ্রুতিতে দেশটি সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছ থেকে প্রযুক্তিগত, অর্থনৈতিক এবং সামরিক সহায়তা পেয়েছিল। এছাড়াও রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে একটি সমাজতান্ত্রিক সমাজ গঠনে সোভিয়েত নির্দেশনা অনুসরণ করেছিল।

Image source: Getty image

১৯৮৭ সালে, মঙ্গোলিয়া সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে দূরে সরে যেতে শুরু করে। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করার পর ১৯৮৯ এবং ১৯৯০ সালে গণতন্ত্রপন্থীরা মঙ্গোলিয়াতে বিক্ষোভ শুরু করে। ১৯৯০ সালের শুরুতে, মঙ্গোলিয়ায় একটি পরিবর্তন আনয়নের লক্ষে, নিরপেক্ষ বহুমুখী নির্বাচন, জোট সরকার, একটি নতুন সংবিধান, বৃহত্তর সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় স্বাধীনতার পক্ষে মঙ্গোল জাতীয় ঐতিহ্যের উপর আরও জোর দিয়েছিল।

মঙ্গোলিয়ায় কোন সমুদ্র সৈকত নেই। অর্থাৎ, এই দেশটি সম্পূর্ণরূপে স্থলবেষ্টিত। দেশটির উত্তরে রাশিয়া ও দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিমে গণচীন অবস্থিত। রাজধানী উলানবাটোরে মোট জনসংখ্যার ৩৮ শতাংশ লোক বাস করে। মঙ্গোলিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থা সংসদীয় গণতন্ত্র দ্বারা পরিচালিত। সাম্প্রতিককাল পর্যন্ত মঙ্গোলিয়ার বেশির ভাগ লোক বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তাদের অনেকেই যাযাবর, তবে এই অবস্থার পরিবর্তন ঘটছে। রাজধানী উলানবাটর দেশটির সর্ববৃহৎ শহর।

মঙ্গোলিয়াতে তিনটি প্রধান পর্বতশ্রেণী আছে। আলতাই পর্বতমালা এদের মধ্যে সর্বোচ্চ। এটি পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম মঙ্গোলিয়াতে উত্তর-পশ্চিম থেকে দক্ষিণ-পূর্ব বরাবর বিস্তৃত। খানগাই পর্বতশ্রেণীটিও একই দিক বরাবর মধ্য ও উত্তর-মধ্য মঙ্গোলিয়াতে অবস্থিত। এগুলো অপেক্ষাকৃত পুরাতন, ক্ষয়ে যাওয়া পর্বত এবং এখানে অরণ্য ও চারণভূমি দেখতে পাওয়া যায়। রুশ সীমান্তের কাছে, উলানবাটোরের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত খেনতিল পর্বতমালা আরও কম উচ্চতাবিশিষ্ট। পূর্ব মঙ্গোলিয়ার অধিকাংশ এলাকা সমতল। পূর্বে এটি গোবি মরুভূমির সাথে মিশে গেছে। সেলেঙ্গে নদী মঙ্গোলিয়ার প্রধান নদী।

ইতিহাসের সবচেয়ে নির্দয় শাসক হিসেবে স্বীকৃত চেঙ্গিস খান মঙ্গোলিয়ানদের জাতির পিতা। মঙ্গোলিয়ার প্রতিটি শহর, বন্দর ও রাস্তাঘাটে চেঙ্গিস খানের ছোট-বড় অসংখ্য ভাস্কর্য এবং স্থিরচিত্র বলে দেয় জাতির পিতাকে তারা কতটা ভক্তি-শ্রদ্ধা করেন। তাদের কাছে আসল নায়ক এখনো চেঙ্গিস খান।

Image source: Getty. Image

বিচিত্র সব উট, ঘোড়া এবং গাধা চোখে পড়ে সর্বত্রই। হাজার বছরের ঐতিহ্য বলে কথা! সর্বত্রই ছড়িয়ে রয়েছে ঘোড়া এবং ব্যতিক্রমী উটের ভাস্কর্য। দেশটির মানুষের প্রধানতম পেশা পশুপালন। বছরের এক সময় এই অঞ্চলে তো অন্য সময় আরেক অঞ্চলে। বিস্তীর্ণ স্তেপ এর মাঝে ছোট্ট তাঁবুতে বসবাস করায় এ দেশের মানুষের সংস্কৃতি। হাজার বছর ধরে তাদের পূর্বপুরুষরা এভাবেই জীবনাচরণ করে আসছে।

এত কিছুর পরও অর্থনীতিতে দেশটি ব্যাপক উন্নতি করেছে। বর্তমানে দেশটির মোট জনসংখ্যা ৩৩,৫৩,৪৭৩ জন। মাথাপিছু আয় ১৪,২৭০ মার্কিন ডলার, যা পৃথিবীর মধ্যে ১১৫ তম। জীবনমান উন্নয়নেও দেশটি বেশ এগিয়ে। এমনকি চারণভূমির এই দেশের জীবন যাত্রার মান বাংলাদেশ থেকেও অনেক উন্নত। জাতিসংঘের হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স অনুযায়ী মঙ্গোলিয়ার অবস্থান ৯৯ তম, যেখানে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪২ তম।

মঙ্গোলিয়ার অর্থনীতি খনিজ খনন, প্রাণিসম্পদ এবং পশুর পণ্য এবং বস্ত্রের উপর নির্ভর করে। খনিজ সম্পদগুলির মধ্যে তামা, টিন, স্বর্ণ, মলিবডেনাম এবং টংস্টেন প্রাথমিকভাবে রফতানি করে থাকে। মঙ্গোলিয়ার মুদ্রা হল তুগ্রিক।

মঙ্গোলিয়ার প্রায় তিন-চতুর্থাংশ অঞ্চল চারণভূমির সমন্বয়ে গঠিত যা প্রাণিদের বিচরণ ক্ষেত্রের জন্য বিশেষ পরিচিত। অবশিষ্ট অঞ্চল বন এবং বন্ধ্যা মরুভূমির মধ্যে সমানভাবে বিভক্ত, তবে কিছু ফসলের জমির একটি ক্ষুদ্র অংশ দেশটির কিছু অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। দেশটিতে বিশ্বের যে কোনও দেশের থেকে সর্বনিম্ন গড় জনসংখ্যার ঘনত্ব বিদ্যমান। প্রতি বর্গ কিলোমিটারে মাত্র ২ জন।

Image source: Getty image

মঙ্গোলিয়ায় খুব কম বৃষ্টিপাত হয়। দীর্ঘস্থায়ী মৌসুমী তাপমাত্রাসহ একটি কঠোর মহাদেশীয় জলবায়ু পরিলক্ষিত হয়। মঙ্গোলিয়ায় শীতকালও দীর্ঘ এবং তীব্রতর শীতল আবহাওয়া বিরাজমান থাকে। জানুয়ারীতে গড় তাপমাত্রা -৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড অবধি থাকে। রাজধানী উলানবাটোর পৃথিবীর সবচেয়ে শীতল ও বায়ুযুক্ত শহরগুলোর মধ্যে একটি। গ্রীষ্ম সংক্ষিপ্ত হলেও তাপমাত্রা বেশ গরম এবং গ্রীষ্মের দিকে বেশিরভাগ বৃষ্টিপাত হয়।

জনসংখ্যার প্রায় ৯৪ শতাংশ মঙ্গোলিয়ান তিব্বতি বৌদ্ধধর্মের অনুশীলন করে। গিলুগপা বা “ইয়েলো হাট” তিব্বতি বৌদ্ধ ধর্মের স্কুলটি ১৬ শতাব্দীতে মঙ্গোলিয়ায় বেশ সুনাম অর্জন করেছিল। মঙ্গোলিয়ান জনসংখ্যার ছয় শতাংশ হল সুন্নি মুসলিম, এবং এরা মূলত তুর্কি এবং মঙ্গোলীয় উভয়েরই নাগরিক। মঙ্গোলিয়ানদের দুই শতাংশ ওঝা শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত, যারা এই অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী এই বিশ্বাসকে অনুসরণ করে থাকে। মঙ্গোলিয়ান ওঝারা তাদের পূর্বপুরুষ এবং পরিষ্কার নীল আকাশের উপাসনা করে।

 

 


This is a Bengali article. It’s about history of Mongolia.

All necessary reference are hyperlinked inside article.

Total
0
Shares
Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Article

পারফিউমের ইতিহাস : প্রাচীন মেসোপোটেমীয় পণ্য যেভাবে তৈরী করলো বিলিয়ন ডলারের বাজার

Related Posts
আরও পড়ুন

হোয়াটসঅ্যাপ ইতিবৃত্ত

ম্যাসেঞ্জারের পরে সবচাইতে জনপ্রিয় ম্যাসেজিং অ্যাপ হচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ। এত লম্বা সময়েও এর জনপ্রিয়তা কমেনি। সব জেনারেশনের মানুষরাই ব্যবহার…

যেভাবে আমেরিকা পরিণত হলো বৈশ্বিক সুপার পাওয়ারে (পর্ব -২) : (ব্রেটন উডস কনফারেন্স থেকে বর্তমান)

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরই মূলত বিশ্বজুড়ে আমেরিকার প্রভাব স্থায়ী রুপ লাভ করে। ১৯৪৫ সালে ২৪শে অক্টোবর ৫১টি দেশের অংশগ্রহণে…

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন

Total
0
Share