লিখুন
ফলো

এফবিআই এর চোখে বিশ্বের শীর্ষ কয়েকজন সন্ত্রাসী

‘ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন’ হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। বিশ্বস্ততা, সাহস, বিশুদ্ধতা এই তিনটি লক্ষ নিয়ে কাজ করা এই সংস্থাটি সরাসরি মার্কিন আইন মন্ত্রনালয়ের অধীনে পরিচালিত হয়। ১৯০৮ সালে থেকে শুরু করে অসংখ্য দুর্ধর্ষ ও ভয়ঙ্কর আসামীকে চৌদ্দশিকে পুরতে সক্ষম হয়েছে সংস্থাটি। পাশাপাশি ১১২ বছরের পথচলায় জন্ম দিয়েছে অসংখ্য চাঞ্চল্যকর ও লোমহর্ষক গল্প।
দীর্ঘ পথচলায় এফবিআই কতশত ধূর্ত আসামীকে পরাস্ত করেছে তার কোনো ইয়াত্তা নাই। এমনকিছু সন্ত্রাসী ছিল যাদের পেছনে এফবিআইকে ছুটতে হয়েছে বছরের পর বছর। তবুও থেকে গেছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। এরকম অপরাধীদের নিয়ে এফবিআই তাদের ইতিহাসে শীর্ষ দশ সন্ত্রাসীর তালিকা প্রকাশ করেছে। যদিও এই তালিকা সময়ের সাথে পরিবর্তনশীল। বর্তমান তালিকা অনুযায়ী বিশ্বের শীর্ষ কয়েক জন সন্ত্রসী সম্পর্কে আমরা আলোচনা করব।

ভদ্রেশ কুমার প্যাটেল

এফবিআই এর ‘টপ টেন মোস্ট ওয়ান্টেড’ তালিকায় স্থান পেয়েছে ২৬ বছর বয়সী এক ভারতীয় তরুণের নাম। তাকে ধরিয়ে দিতে পারলে বা তার সন্ধান দিতে পারলে ১ লক্ষ মার্কিন ডলার পুরস্কার প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছে এফবিআই।

২০১৫ সালের ১২ এপ্রিল একটি রেস্তোরাঁর রান্না ঘরে নিজ স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা করেন তিনি। ওই একই রেস্তোরাঁয় তারা দুইজন চাকরি করতেন। এফবিআই জানায়, একটি বড় ছুরি দিয়ে বেশ কয়েকবার আঘাত করে ওই নারীকে খুন করেছেন ভদ্রেশ। এই ঘটনার পর থেকেই তিনি নিখোঁজ। এতদিন পরে ২০২০ সালে ভদ্রেশকে ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ তালিকায় নিয়ে এসেছে এফবিআই।

এফবিআই-এর বাল্টিমোর ফিল্ড অফিসের স্পেশাল এজেন্ট ইন চার্জ গর্ডন জনসন বলেছেন-

ভদ্রেশ কুমার পটেলের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছে, সেটা অত্যন্ত হিংসাত্মক। সেই কারণেই এফবিআই-এর সবচেয়ে গুরুতর ১০ জন অপরাধীর তালিকায় তাঁকে রাখা হয়েছে। জনগণের সাহায্য নিয়ে আমরা ভদ্রেশকে গ্রেফতার করার চেষ্টা করছি। তাঁকে খুঁজে বের করে গ্রেফতার করে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে না পারা পর্যন্ত আমরা বিশ্রাম নেব না।

আলেজান্দ্রো রোজ ক্যাসিল্লো

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় ২৭ নভেম্বর, ১৯৯৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন আলেজান্দ্রো রোজ ক্যাসিল্লো। অথচ মাত্র ২২ বছর বয়সেই ঘটিয়েছেন ইতিহাসের অন্যতম জঘন্য সন্ত্রাসী হামলা। এফবিআই এর ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ তালিকায় কিশোর বয়সেই লিখিয়েছেন নিজের নাম। এফবিআই তার বিষয়ে কোন তথ্য দেয়ার বিনিময়ে ১ লক্ষ মার্কিন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছে।
image: fbi.gov
২০১০ সালে তার প্রাক্তন প্রেমিকাকে হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হন তিনি। মাত্র ১৬ বছর বয়সী উত্তর ক্যারোলিনার ওই কিশোরীকে অত্যন্ত নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেন আলোজান্দ্রো। তিনি এফবিআইয়ের দশজন মোস্ট ওয়ান্টেড পলাতক আসামীর তালিকায় নাম লেখানো সর্বশেষ ব্যক্তি।
২০১৬ সালে উত্তর ক্যারোলিনার শার্লোটে সহকর্মী ও প্রেমিকাকে হত্যার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে আলেজান্দ্রো রোজালেস ক্যাস্তিলোকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। ওই কিশোরীর গাড়িটি অ্যারিজোনার ফিনিক্সের একটি বাস স্টেশনে পাওয়া গিয়েছিল। তার কয়েকদিন পর ১৫ই আগস্ট ২০১৬ সালে ওই কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। উত্তর ক্যারোলিনার ক্যাবারাস কাউন্টিতে একটি বনের মধ্যে মৃতদেহ পড়ে ছিল। মেয়েটির মাথায় একাধিক গুলিসহ বিভৎস রকমের আঘাতে চিহ্ন ছিল।

আর্নল্ডো জিমনেজ

আর্নল্ডো জিমনেজ আমেরিকার আরেকজন দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী। এই ব্যক্তির নাম সম্প্রতি উঠে এসেছে এফবিআই এর মোস্ট ওয়ান্টেড আসামির তালিকায়। তার সম্পর্কে যেকোনো ধরনের তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারলেই পুরস্কার পাওয়া যাবে ১ লক্ষ মার্কিন ডলার।
image: fbi.gov
আর্নল্ডো জিমনেজ তার বিয়ের ২৪ ঘন্টার মধ্যেই নিজে স্ত্রীকে খুন করেন। ১২ই মে, ২০১২ সালে তাকে স্ত্রী হত্যার জন্য অভিযুক্ত করা হয়। তিনি ২০০৬ সালে মাশারতিকে তার ব্যক্তিগত অবৈধ্য ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে বলে অভিযোগ করা হয়। হত্যা করার পর ফিল্মি ধাঁচে তিনি তার অ্যাপার্টমেন্টের বাথরুম টবে ওই নারীর মৃতদেহটি টেনে নিয়ে গিয়েছিলেন। আর সেখানে মৃতদেহ লুকিয়ে রেখেছিলেন বেশ কিছুদিন। জিমনেজকে ইলিনয়ের সার্কিট আদালত সর্বপ্রথম হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত করেছিল। ১৫ই মে, ২০১২-তে তার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। ২০১৯ সালে তাকে এফবিআইয়ের টপ টেন মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় রাখা হয়।

জেসন ডেরেক ব্রাউন

একাধিক পরিচয় ধারণকারী ব্রাউনের জন্ম ১৯৬৯ সালে। এফবিআই-এর মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকার অন্যতম সেরা দুর্ধর্ষ অপরাধী এই ব্যক্তি সম্পর্কে যেকোনো ধরনের তথ্য দিয়ে সাহায্য করলে ২ লক্ষ ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

ডেরেক ব্রাউন সাবলীলভাবে ফ্রেঞ্চ ভাষায় কথা বলে। আন্তর্জাতিক ব্যবসায় শিক্ষায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন তিনি। তিনি একজন ভালো মানের গল্ফার, স্নোবোর্ডার, স্কাইয়ার এবং বাইকার। ব্রাউন মানুষের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হতে প্রায়শই নাইটক্লাবগুলিতে যেত। সেখানে কিছুদিনের মধ্যেই সে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়। সে তার উচ্চমূল্যের যানবাহন, নৌকা এবং অন্যান্য খেলনা লোকজনকে দেখিয়ে আনন্দ উপভোগ করত। ব্রাউন ল্যাটার-ডে সেন্টস দ্য চার্চ অফ জেসুস ক্রাইস্টের সদস্য ছিলেন। ফ্রান্সে থাকা অবস্থায় প্যারিসের নিকটে তার মরমন মিশনারীর কার্যক্রম সমাপ্ত করেছিলেন।

এফবিআই
image: fbi.gov
জেসন ডেরেক ব্রাউন অ্যারিজোনার ফিনিক্সে হত্যা এবং সশস্ত্র ডাকাতির মামলায় অভিযুক্ত। ২০০৪ সালের নভেম্বর, ব্রাউন সিনেমার থিয়েটারের বাইরে একটি সাঁজোয়া গাড়ি রক্ষীকে গুলি করে হত্যা করে এবং পরে টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়।

ক্যালিফোর্নিয়া, অ্যারিজোনা এবং উটাহের বেশ কয়েকবার ব্রাউনকে দেখা গেছে। ইতিপূর্বে তিনি ফ্রান্স এবং মেক্সিকো ভ্রমণ করেছেন।এফবিআইয়ের তথ্যমতে তার কাছে রয়েছে ৯ মিমি রিভলভার এবং একটি ৪৫ ক্যালিবার হ্যান্ডগান।

অ্যালেক্সিস ফ্লোরস

হন্ডুরাসে জন্মগ্রহণ করা এই ব্যক্তি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পরিচয় ধারণ করেন। তিনি বেশ কয়েকটি নামে পরিচিত। মধ্যে মারিও ফ্লোরস, মারিও রবার্তো ফ্লোরস, মারিও এফ। রবার্তো, অ্যালেক্স কন্ট্রেরাস, অ্যালিসিস কনট্রেস উল্লেখ্যযোগ্য।

তার জন্ম তারিখেও রয়েছে গোজামিল। যেমন বিভিন্ন জায়গায় দেওয়া রয়েছে ১৮ জুলাই, ১৯৭৫, ১৮ জুলাই, ১৯৮২, ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৮০, ১৭ জুলাই, ১৯৮২ ইত্যাদি। এই ব্যক্তি সম্পর্কে কোন তথ্য দিতে পারলে ১ লক্ষ ডলার পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছে এফবিআই।

পেনসিলভেনিয়ার ফিলাডেলফিয়ায় পাঁচ বছর বয়সী কিশোরীকে অপহরণ ও হত্যার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। মেয়েটি ২০০০ সালের জুলাইয়ের শেষদিকে নিখোঁজ হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছিল। পরে ২০০০ সালের আগস্টের গোড়ার দিকে পাশের একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছিল বলে জানায় এফবিআই।

জোস রোডলফো ভিলারেল-হার্নান্দেজ

এই ব্যক্তি মূলত একজন ভাড়াটে খুনি ও মাদক চোরাচালানকারী। হার্নান্দেজ এফবিআই-এর মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় এসেছে ১৩ অক্টোবর, ২০২০-এ। তার জন্ম মেক্সিকোতে ১৯৭৮ সালে ১৬ জানুয়ারি। দুর্ধর্ষ এই অপরাধী একাধিকবার মেক্সিকো সীমান্ত পাড়ি যুক্তরাষ্ট্রে এসে অপরাধ সংঘটিত করেছে। তার অপরাধ কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এতটাই হুমকিস্বরূপ যে তাকে ধরিয়ে দিতে পারলে ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে।
image: fbi.gov
জোসে রোডলফো ভিলারিয়েল-হার্নান্দেজ, “এল গাটো” নামে পরিচিত। ২২ মে, ২০১৩ সালে সাউথলেকে একটি ৪৩ বছর বয়সী ব্যক্তিকে অপহরণ করার জন্য তাকে ভাড়া করা হয়। ২০১৮ সালের ২০ জুন টেক্সাস রাজ্য এই অভিযোগগুলোর জন্য একটি ফেডারেল গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। ভিলারিয়েল-হার্নান্দেজ মেক্সিকোর সান পেড্রো গার্জা গার্সিয়া, মেক্সিকো অঞ্চলে বেল্ট্রান লেভা মাদক পাচারকারী সংস্থায় সক্রিয় নেতৃত্বের অবস্থান রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
ইউজেন পালমার অনেক পুরনো আসামি। মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় এসেছে ২০১৯ সালে। এখনো তিনি নিরুদ্দেশ। ৪ এপ্রিল ১৯৪৯ সালে নিউ ইয়র্কে জন্ম নেওয়া এই দুর্ধর্ষ অপরাধীর অপরাধ কার্যক্রম অনেকটা ফিল্মি স্টাইলের মত। তাইতো ১ লক্ষ ডলার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে তাকে ধরিয়ে দেওয়ার বিনিময়ে।

ইউজেন পালমার নিউইয়র্কের স্টনি পয়েন্টে ২৪শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সালে তার পুত্রবধূকে গুলি করে হত্যা করে। রকল্যান্ড কাউন্টিতে পালমারের জন্য স্থানীয় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। দীর্ঘ আট বছরের একবারও তার দেখা পাওয়া যায়নি। বর্তামানে এই অপরাধীর বয়স ৮২ বছর।

রাফায়েল ক্যারো-কুইন্টো

এই ব্যক্তি মার্কিন ইতিহাসের অন্যতম সেরা দুর্ধর্ষ অপরাধী। বয়োবৃদ্ধ এই সন্ত্রাসী একাধিক অপরাধের সাথে জড়িত। তবে এফবিআই-এর মোস্ট ওয়ান্টেড লিষ্টে উঠে আসার মূল কারণ হলো স্বয়ং এফবিআই সদস্যকে হত্যা করা। তাকে ধরিয়ে দেওয়ার বিনিময়ে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে মোটা অঙ্কের। ‘রাফা’ নামে কুখ্যাত এই অপরাধীকে ধরিয়ে দিতে পারলে ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পুরস্কারে পুরস্কৃত করা হবে। ২০ মিলিয়ন! যা কিনা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা।
image: fbi.gov
১৯৮৫ সালে মেক্সিকোয় একটি ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন স্পেশাল এজেন্টকে অপহরণ ও হত্যার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে রাফায়েলকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। এছাড়া তিনি সিকোনোয়া কার্টেল, মেক্সিকো, সিনালোয়া ইত্যাদি অঞ্চলের মধ্যে ড্রাগ পাচার সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনার সাথে জড়িত। মূলত এই চক্রটি মেক্সিকো থেকে অবৈধ পথে মাদকদ্রব্য নিয়ে আসত যুক্তরাষ্ট্রে। রাফায়েল দীর্ঘদিন ধরেই এই চক্রটির নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন। এজন্য তাকে ধরিয়ে দেওয়ার বিনিময়ে এতো বিপুল পরিমাণ অর্থ পুরষ্কার ঘোষণা করা হয়েছে।

রবার্ট উইলিয়াম ফিশার

১৩ই অক্টোবর, ১৮৬১ সালে নিউ ইয়র্কে জন্ম নেন ফিশার। এই অপরাধীকে ধরিয়ে দিতে পারলেই ১ লক্ষ ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছে এফবিআই।
ফিশার স্বাভাবিকভাবে দেখতে বেশ ইনোসেন্ট। তবে ভেতরে ভেতরে তিনি একজন নিষ্ঠুর ও ঠান্ডা মাথার খুনি। ফিশার প্রচুর পরিমাণে তামাক সেবন করেন। নিউ মেক্সিকো এবং ফ্লোরিডায় তার নিয়মিত যাতায়াত রয়েছে। একাধিকবার এফবিআই-এর নজরে পড়লেও মুহূর্তের মধ্যেই হাওয়া হয়ে গেছেন তিনি। এফবিআই-এর তথ্য মতে ফিশারের কাছে একটি উন্নত মানের অ্যাসল্ট রাইফেলসহ বেশ কয়েকটি অগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে।

২০০১ সালের এপ্রিলে রবার্ট উইলিয়াম ফিশার তার স্ত্রী এবং দুই ছোট বাচ্চাকে হত্যা করেন। এছাড়া একাধিক অপহরণ ও হত্যার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।


This is a Bengali article. It is written about some of the top terrorists in the world. All information in this article is taken from the FBI’s official website.

Featured Image: CNN
Total
0
Shares
Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Article

সুলতান কাবুস: ব্রিটিশ আর্মি থেকে আরব বিশ্বের দীর্ঘস্থায়ী শাসক

Next Article

ইহুদী বাদী ইসরায়েলের ইতিহাস (৪র্থ পর্ব): ফিলিস্তিনের বুকে দখলদার ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা

Related Posts

লাভ (২০২০) : বুদ্ধিদীপ্ত স্ক্রিপ্টিং, ডার্ক কমেডি, সম্পর্কের টানাপোড়ন এবং ডমেস্টিক ভায়োলেন্সের লেয়ারে মোড়ানো একটি সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার

“তুই যে ওকে খুন করেছিস কতক্ষণ হয়েছে? না মানে আমি জানতে চাচ্ছিলাম কারণ এখন ওর শরীর কাটলে রক্ত…

কোভিড ভ্যাকসিনে বিশ্বাস

ফিজার এবং বায়োনটেক একটি সিওভিড-১৯ ভ্যাক্সিনের নাম ঘোষণা করেছে যা এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে ৯০ শতাংশের বেশি কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে। গবেষণা শুরু হওয়ার পর থেকে এটি কোনও সম্ভাব্য ভ্যাকসিন বিতরণ…

নাইকো রিসোর্সেস : যে কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলায় জেতার ফলে বাংলাদেশ পেতে পারে ১ বিলিয়ন ডলার

মূলত কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান হলেও নাইকো রিসোর্সেস লিমিটেড এর মূল ফোকাস ভারত এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। তারা মূলত তেল এবং…

মুসলিম বিশ্বের ব্যতিক্রমী ভাস্কর্য সমূহ

সূচিপত্র Hide উটের ভাস্কর্য, সৌদি আরবদ্য হাংরি হর্স, সৌদি আরবক্রাইস্ট ব্লেসিং, ইন্দোনেশিয়াআরবীয় যুগল, আরব আমিরাতহারসেনিং দ্য ওয়ার্ল্ড, কাতারসালাউদ্দিন…

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন

Total
0
Share