লিখুন
ফলো

দ্য ক্ল্যাশ অব সিভিলাইজেশন: পশ্চিমা সভ্যতা বনাম ইসলাম

হার্ভাড ইউনিভার্সিটির স্যামুয়েল পি হান্টিংটন। ১৯৯৬ সালে ফরেন অ্যাফেয়ার্সে প্রকাশিত হয় “দ্যা ক্ল্যাশ অব সিভিলাইজেশন অ্যান্ড দ্যা রিমেকিং অব ওয়ার্ল্ড অর্ডার”নামের বইটি। বইটি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই জন্ম দিয়েছে বিপুল আলোচনা সমালোচনার। বিশ্বব্যাপী বিক্রি হয়েছে লক্ষ লক্ষ কপি। অনূদিত হয়েছে বিশ্বের প্রায় চল্লিশটি ভাষায়। প্রকাশের এত বছর পরও আলোচনা সমালোচনার ঝড় যেন থামছেই না। বইটি নিয়ে কথা বলার আগে কিছু জানা দরকার।

বিশ্ব সভ্যতা মূলত দুইভাগে বিভক্ত; image: getty

৮০-র দশকের শেষে সোভিয়েত রাশিয়ার যখন পতন ঘটে তখন জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্রান্সিস ফুকোইয়ামা নামের এক রাষ্ট্রবিজ্ঞানী বলা শুরু করলেন, পশ্চিমা বিশ্বব্যবস্থাই মানব ইতিহাসের সামাজিক ও রাজনৈতিক উৎকর্ষের চূড়া। তখন তিনি ‘দ্যা এন্ড অব হিস্ট্রি’ নামে একটি নিবন্ধ লেখেন। তিনি বলেন, মানবজাতির অগ্রগতির একমাত্র পথ ও আদর্শ হলো উদারনৈতিক গণতন্ত্র, সর্বজনীন মানবাধিকার আর পুঁজিবাদী মুক্তবাজার অর্থনীতির সমন্বয়ে গঠিত এ বিশ্বব্যবস্থা। সে সময় তার এ দাবি অনেকেই মেনে নিলেন সত্য বলে।

মূলত তার এ তত্ত্বের জবাবেই স্যামুয়েল পি হান্টিংটন বইটি লিখেছিলেন। হান্টিংটন বলেন স্নায়ুযুদ্ধের পরের বিশ্বে বদলে যাবে সংঘাতের ধরন। ভবিষ্যতের যুদ্ধগুলো আগের মতো বিভিন্ন দেশের মধ্যে হবে না, হবে বিভিন্ন সভ্যতার মধ্যে। অ্যামেরিকা-কেন্দ্রিক পশ্চিমা বিশ্বব্যবস্থার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে ইসলামী সভ্যতা। এজন্যই হান্টিংটন তার বইয়ের নাম দেন “দ্যা ক্ল্যাশ অব সিভিলাইজেশন বা সভ্যতার সংঘাত”

কিন্তু কেন সভ্যতার সংঘাত?
কেন দর্শন বা মতবাদের সংঘাত না?

অর্থাৎ হান্টিংটনের মতবাদ অনুযায়ী ইসলামকে শুধু ধর্ম হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে না। পশ্চিমা সভ্যতার বিপরীতে ইসলামকে উপস্থিপন করা হচ্ছে আরেকটি সভ্যতা হিসেবে।

অধ্যাপক পি স্যামুয়েল হান্টিংটন; image: wikipedia

হান্টিংটন সভ্যতাকে সংজ্ঞায়িত করলেন ধর্ম, মূল্যবোধ, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা একটি পরিচয় হিসেবে। এ সংজ্ঞা অনুযায়ী ব্যক্তি কোন সভ্যতার অংশ, সেটাই তার পরিচয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও সম্পূর্ণ মাপকাঠি।

পশ্চিমা সভ্যতার অংশ হওয়ার অর্থ ধর্ম, মূল্যবোধ, সংস্কৃতি ও ইতিহাসকে পশ্চিমের অবস্থান থেকে দেখা। পশ্চিমা ব্যাখ্যা ও চিন্তার কাঠামো গ্রহণ করা। পশ্চিমা হওয়ার জন্য আবশ্যিক না ভৌগোলিকভাবে পশ্চিমে অবস্থান করা কিংবা চামড়া একটা নির্দিষ্ট রংয়ের হওয়া। পৃথিবী যেকোনো যায়গায় বা যেকোনো দেশে বসে পশ্চিমা আদর্শ ধারণ করা যায়। এক্ষেত্রে তার জাতীয়তা বা ধর্ম যা হোক না কেন।

হান্টিংটন দাবি করলেন, রাজনৈতিক আদর্শ বা স্বার্থের বদলে ভবিষ্যতে মানুষের মধ্যকার দ্বন্দ্ব ও সংঘাতের মূল উৎস হবে তাদের সভ্যতা কেন্দ্রিক পরিচয়। সভ্যতার মাপকাঠিতে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হবে।

‘আপনি কার দলে?’ প্রশ্নের চাইতে ‘আপনি কে?’ এই প্রশ্ন বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। ‘আপনি কোন ধর্মের বা আপনার জাতীয়তা কি?’ এই প্রশ্নের চেয়ে আপনার চিন্তাচেতনা কি এটা মূখ্য হয়ে উঠবে।

হান্টিংটন ইসলামকে ধর্ম হিসেবে না দেখে চিহ্নিত করলেন একটি সভ্যতা হিসেবে। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন ইসলাম নিছক একটি ধর্ম না, বরং স্বতন্ত্র আকিদাহ, মূল্যবোধ, সংস্কৃতি শাসনব্যবস্থা ও ইতিহাসের সমন্বয়ে গড়া সম্পূর্ণতা- যা অন্য কোনো দর্শন, দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধ কে স্বীকৃতি দেয় না।

হান্টিংটনের লেখা “দ্য ক্ল্যাশ অব সিভিলাইজেশন” বই; image: amazon.com

ইসলামের নিজস্ব শাসনব্যবস্থা রয়েছে যেমন রয়েছে পশ্চিমা শাসনব্যবস্থা, ইসলামের নিজস্ব অর্থব্যবস্থা রয়েছে যেমন রয়েছে পশ্চিমাদের রয়েছে সুদ ভিত্তিক অর্থব্যবস্থা, ইসলামের নিজস্ব বিচারব্যবস্থা রয়েছে যেমন রয়েছে পশ্চিমাদের বিচারব্যবস্থা।

পশ্চিমা সভ্যতার সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হবে ইসলাম; image source: historic.uk

মুসলিমরা ভাঙতে পারে কিন্তু ইসলাম বদলায় না।
খুলাফায়ে রাশেদীন গিয়েছে, উমাইয়া খেলাফত, উসমানীয় খেলাফতের পতন হয়েছে কিন্তু ইসলামের মূল থিমটার কিন্তু সামন্যতম পরিবর্তন হয়নি। এ কারণেই হান্টিংটন উপসংহার টানলেন, পশ্চিমা বিশ্ব ব্যবস্থার জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ আসবে ইসলামের দিক থেকে।

মানবজাতির ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখবেন দেশ ও জাতির উত্থান পতন ঘটতে থাকে চক্রাকারে। এক সভ্যতার পতনের মধ্যদিয়ে পাদপ্রদীপে উঠে আসে নতুন আরেক সভ্যতা। নির্দিষ্ট নিয়মে চলতে থাকে ভাঙ্গা গড়ার খেলা। এক সময়কার সুপারপাওয়ার পরিণত হয় ধ্বংসস্তূপে, আবার সময়ের পালাবদলে সভ্যতা কেন্দ্র এক সময় পরিণত হয় পশ্চাদপদ অঞ্চলে। পেন্ডুলাম দুলতে থাকে। একবার পশ্চিমে আসে তারপর ধীরে ধীরে আবার যায় পূর্বের দিকে।

তবে আমরা, অধিকাংশ মানুষ এ চক্র খেয়াল করি না, কারণ একটি সভ্যতার উত্থান থেকে পতনের মাঝে লেগে যায় কয়েক শতাব্দি। কয়েক শত বছর।যেমন: পতনের আগে প্রতিটি সভ্যতা পৌঁছে যায় অবাধ যৌনতা, বিকৃতি ও অধঃপতনের চরমসীমায়। নষ্ট হয়ে যায় সামাজিক ও রাজনৈতিক সংহতি। দীর্ঘদিন ধরে চলা বৃদ্ধির পর শুরু হয় অর্থনীতির উল্টোগতি। শুরু হয় অভ্যন্তরীণ কোন্দল বা বিভক্তি।

কিন্তু বদলায় না ভোগে অভ্যস্ত জনসাধারণের মানসিকতা। রোম, বাইজান্টাইন, মিশর, গ্রীস, ব্যাবিলন থেকে স্পষ্ট উদাহরণ পাওয়া যায়। কিন্তু দৈনন্দিন জীবনের ছা-পোষা রুটিনে ব্যস্ত সীমিত আয়ুর আমরা প্যাটার্নগুলো খেয়াল করি না। কিন্তু সময় গড়িয়ে যায় তার আপন গতিতে।

পুরনো সভ্যতার পতনের পর নতুন যে সভ্যতা তার জায়গা দখল করে, সেটা অধিকাংশ ক্ষেত্রে হয় মৌলিকভাবে আলাদা। অর্থাৎ অনুকরণের মাধ্যমে একটি সভ্যতা আরেকটি কে পরাজিত করতে পারে না। আর সেটা সম্ভবও নয়। বরং সে শক্তি অর্জন করে নিজের আলাদা পরিচয়, সংস্কৃতি ও আদর্শের অনুসরণের মাধ্যমে। আর বিদ্যমান সভ্যতার অনুকরণ যে করে যায়, তারা ওই সভ্যতার অংশ হতে পারে; কিন্তু কখনো প্রতিদ্বন্দ্বী না।

স্যামুয়েলের মতে প্রধান দুটি পক্ষ হবে পাশ্চাত্য এবং ইসলাম; image: history.com

গত প্রায় তিন’শ বছর ধরে পেন্ডুলাম হেলে আছে পশ্চিমের দিকে। জ্ঞান, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি আর আর্থিক দিক দিয়ে মুসলমানদের চেয়ে অনেক এগিয়ে গেছে পশ্চিমাবিশ্ব। এ কারণে মুসলিমদের মধ্যেও অনেকেই এ সভ্যতাকে চিরন্তন বলে ধরে নিয়েছে। অনেকেই বদ্ধমূল ধারণা জন্ম নিয়েছে যে এ সভ্যতার পতন অসম্ভব।

কিন্তু আমরা যদি পূর্বের সভ্যতাগুলোর দিকে একটু
ফিরে তাকাই তাহলে বুঝতে পারব কোনো সভ্যতায় স্থায়ী নয়। মাত্র তিন’শ বছরের পশ্চিমা সভ্যতার চেয়ে পূর্বে অনেক বেশী স্থায়ী সভ্যতার পতন ঘটেছে। অর্থাৎ কোনো বিশ্বব্যবস্থাই মানব ইতিহাসের সামাজিক ও রাজনৈতিক উৎকর্ষের চূড়া হতে পারে না।

হান্টিংটনের মতে বিশ্বের মোট সভ্যতাগুলো আটটি ভাগে বিভক্ত। যেমন: পশ্চিমা, ইসলাম, চাইনীজ, আফ্রিকান, ল্যাটিন অ্যামেরিকান জাপানীজ, বৌদ্ধিক এবং অর্থোডক্স (রাশান)। যেখানে মূল সভ্যতার লড়াই চলবে পশ্চিমার সাথে ইসলামের।

মানুষ মাত্রই চাই যে নিজের দল ভারি হোক। নিজের দল অপরের চেয়ে শক্তিশালী হোক। পৃথিবীর আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সভ্যতার মাঝেও একই প্রবণতা দেখা যায়। হান্টিংটনের মতে সভ্যতা গড়ে ওঠে কয়েকটি বিষয়ের ভিত্তিতে যেমন; ভাষা, সংস্কৃতি, ধর্ম ইত্যাদি। কিন্তু ভৌগলিক অবস্থান বা গায়ের রঙের ভিত্তিতে সভ্যতা গড়ে ওঠে না।

সার্ব-বসনিয়া যুদ্ধের সময় সার্বিয়াকে সাহায্য করেছে রাশিয়া, অপরদিকে মুসলিম প্রধান দেশ বসনিয়াকে সাহায্য করেছে সৌদি আরব, তুরস্ক, ইরান, লিবিয়া। এখানে কিন্তু শক্র-মিত্র সংজ্ঞায়িত হয়েছে ধর্ম ও সংস্কৃতিক পরিচয়ে। ইসলাম এবং অর্থোডক্স এখানে মুখোমুখি হয়েছে।

এবার আসুন একটা অংক মেলানো যাক,

আফ্রিকার দেশগুলোতে অপুষ্টির হার অনেক বেশি।

ইউরোপের দেশগুলোতে অপুষ্টির হার অনেক কম।

আফ্রিকার দেশগুলো গরিব আর ইউরোপের দেশগুলো ধনী। আফ্রিকার দেশগুলো জ্ঞান, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, সুশাসন ও দুর্নীতি দমনে দিক দিয়ে পিছিয়ে আছে, ইউরোপের দেশগুলো এগিয়ে আছে।

অতএব সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় এইভাবে যে, আফ্রিকার দেশগুলো গরিব হওয়ার কারণ তাদের জনগণের অপুষ্টির হার বেশি হওয়া। অন্যদিকে অপুষ্টির হার কম হওয়ার কারণে ইউরোপ এত উন্নত। সুতরাং যদি আফ্রিকার দেশগুলো তাদের অবস্থার উন্নতি করতে চাই তবে তাদের উচিত আগে অপুষ্টির হার কমানো।

কিন্তু আসলেই কি তাই?

উপরের অংকের সমীকরণ যে সঠিক নয় সেটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। এখানে ভুলটা হলো কার্যকরণের দিক উল্টে ফেলা । ইউরোপের অপুষ্টির হার কম হওয়া তাদের ধনী হওয়ার কারণ না, বরং ধনী হওয়ার কারণে তাদের দেশগুলোতে অপুষ্টির হার কম।

কোনো সভ্যতাই চিরস্থায়ী নয়; image source: gretty image

কিন্তু উপরের অংশে ফলাফলকে মনে করা হচ্ছে কারণ, আর কারণকে মনে করা হচ্ছে ফলাফল। সবাই হয়তো এক বাক্যে ভুলটা কোন জায়গায় সেটা বলতে পারবেন না। কিন্তু সহজাতভাবে আমরা সবাই ভুল ধরতে পারি। মনের ভেতর খচখচ করে। কিন্তু অন্য অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় আমরা এ ধরনের অনেকগুলো ভুলকে আঁকড়ে ধরে সেই ভিত্তির উপর ভুলের অট্টালিকা বানাই।

উপরের উদাহরণের লজিক্যাল ফ্যালাসি ধরতে পারলেও আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে ফ্যালাসির উপর ভর দিয়ে আমরা নিজেদের দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করি।

যখন বিভিন্ন চিন্তক, একাডেমিক, পেশাদার, বুদ্ধিজীবী, কিংবা আলেম বলেন পশ্চিমের সাফল্যের কারণ হলো তাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক দর্শন। যেমন: গণতন্ত্র, সেকুলারিজম, নারীবাদ, পশ্চিমা মানবাধিকার ইত্যাদি, এবং মুসলিমবিশ্বের উন্নতির জন্য এই দর্শনগুলো গ্রহণ করা উচিত, তখন তারা মূলত ওপরের অঙ্কটার মতো একই ধরনের একটা লজিক্যাল ভুল করেন।

কেউ যখন বলেন, মুসলিমদের উচিত পশ্চিমের উদাহরণ থেকে শিক্ষা নেওয়া, তাদের পদ্ধতির অনুসরণ করা এবং জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিক্ষায় উন্নতি করার মাধ্যমে ইসলামের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনা- তখনও একই রকমের লজিক্যাল ফ্যালাসিতে তারা পড়ে যান।

যখন প্রাচ্যবিদ, মুসলিমবিশ্বের সেক্যুলার কিংবা মুসলিম নামধারীরা বলে ইসলামের কারণেই মুসলিমবিশ্ব আজ পিছিয়ে আছে, আর তাই উন্নতির জন্য ইসলামকে বাদ দিয়ে গ্রহণ করতে হবে আধুনিক দর্শন ও চিন্তা- তখন তারাও কথা বলে একই ধরনের ভুলের জায়গা থেকে। অর্থাৎ এতটুকু বিষয়ে সম্মত হওয়া গেল যে পশ্চিমা উন্নয়নের থিওরি সঠিক নয়।


This is a bengali article. It’s about class of the civilization and western vs islam

All the reference are hyperlinked within article.

Featured Image: Time of Isreal

Total
0
Shares
Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Article

রসগোল্লা এবং তার অজানা তথ্য

Next Article

হোয়াইট ডেথ: ইতিহাসের সর্বাধিক কিল রেকর্ড যে স্নাইপারের

Related Posts

সবচেয়ে বেশি কভিড আক্রান্ত দেশগুলো

জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখনো তালিকার শীর্ষে রয়েছে, যেখানে মোট ১৪ মিলিয়ন অতিক্রম করেছে। মোট বৈশ্বিক সংখ্যা এখন ৬৫ মিলিয়নেরও বেশি, যেখানে ১৫ লক্ষেরও বেশি লোক মারা গেছে।  This…
আরও পড়ুন

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটি ভ্যাক্সসিন ফাইজার এবং মোডের্না কোম্পানির ইতিহাস

সূচিপত্র Hide ফাইজার কোম্পানিফাইজারের পণ্যসমূহএসব পণ্যের পাশাপাশি সম্প্রতি কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন আবিষ্কার করতে সক্ষম হয় ফাইজার কোম্পানি। এটি…

মঙ্গল গ্রহ এবং আরব আমিরাতের শহর নির্মাণের পরিকল্পনা

সৌরজগতের আটটি গ্রহের মধ্যে যেটা নিয়ে মানুষের কৌতুহলের কখনাে কমতি ছিল না, সেটা নিঃসন্দেহে মঙ্গল গ্রহ। সূর্যের চারপাশে…

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন

Total
0
Share